· প্রতিটি উপজেলায় ‘উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়’ রয়েছে। এ কার্যালয় খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের খাদ্য বিভাগের আওতাধীন এবং জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত।
· উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অধীনে প্রায় সকল উপজেলায় এক বা একাধিক ‘স্থানীয় সরবরাহ কেন্দ্র’ আছে যা এলএসডি বা খাদ্য গুদাম নামে পরিচিত।
·
দপ্তর প্রধানের পদবীঃ
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক
কার্যক্রমঃ
· খাদ্যশস্যের বাজারদর পর্যবেক্ষণ ও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ।
· সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি ধান,গম ও মিলারের কাছ থেকে চাল ক্রয় এবং মুল্য পরিশোধ।
· খাদ্যশস্যের বাজারদর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে ওএমএস/ফেয়ার প্রাইস কর্মসূচীর মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠির মাঝে চাল/গম বিক্রয়।
· বিভিন্ন ধরনের জরুরী ও অতি জরুরী গ্রাহকের নিকট খাদ্যশস্য বিক্রয়/বিতরণ।
· কাবিখা, টি.আর, জি.আর, ভিজিডি, ভিজিএফ ইত্যাদি কর্মসূচীতে খাদ্যশস্য বিতরনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুকূলে ডিও ইস্যু ও খাদ্যশস্য সরবরাহ।
· আটাচাক্কি ও খাদ্যশস্যের খুচরা ব্যবসায়ীকে লাইসেন্স প্রদান ও নবায়ন এবং তাদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ।
· কৃষকের কাছ থেকে ক্রয় করা ধান থেকে স্থানীয় মিলারদের মাধ্যমে চাল উৎপাদন ।
· গুদামে সংরক্ষিত খাদ্যশস্যের মান নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা বিধান ।
· বিভিন্ন চ্যানেলে বিক্রয়/সরবরাহকৃত খাদ্যশস্য ও মূল্যের হিসাব উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ।
· বরাদ্দকৃত খাদ্যসামগ্রীর মূল্য চালানের মাধ্যমে আদায় নিশ্চিতকরণ ।
· ডিলার কর্তৃক ফেয়ার প্রাইস কার্ড বা মাষ্টাররোলের মাধ্যমে খাদ্যসামগ্রী বিক্রয় তদারকী ও নিশ্চিতকরণ
· স্থানীয় গুদামে সংগৃহিত খাদ্যশস্য প্রয়োজনবোধে অন্যত্র স্থানামত্মরের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জ্ঞাত করান এবং প্রচেষ্টা চালান।
· গুদামে মজুদের পরিমান লক্ষ্য রাখা এবং প্রয়োজনে মজুদ বৃদ্ধির জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সময়মত জানানো এবং ব্যবস্থা গ্রহণ।
· বিভিন্ন ধরনের রিপোর্ট-রিটার্ণ দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক ভিত্তিতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকের নিকট প্রেরণ।
· এছাড়াও সময় সময় বিভাগীয় ও উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত জরুরী দায়িত্ব পালন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস